Featured Video

Pages

Tuesday, April 12, 2011

চুল পড়ার কারণ ও প্রতিরোধ


ত্বকের সঙ্গে সঙ্গে নিয়মিত চুলের যত্ম নেয়া জরুরি। দৈনিক কিছু চুল স্বাভাবিকভাবে পড়ে যায় এবং একইভাবে কিছু চুল গজায়। কিন্তু চুল পড়া চুল গজানোর হারের সমতা যখন থাকে না তখনই চুল পাতলা হতে শুরু করে। দিনে ১০০টা চুল পড়লে তা স্বাভাবিক। অনেক রকম ইনফেকশন, বিভিন্ন রোগ, ওষুধের ব্যবহার এবং খাদ্যের ভিন্নতার কারণে সাধারণত চুল পড়ে। তবে ৯৫ ভাগ চুল পড়ার কারণ জিনগত বা বংশগত। অবস্হাকে বলা হয় অ্যানড্রোজেনিক অ্যালোপেসিয়া এবং অ্যানড্রোজেন অর্থাৎ পুরুষ হরমোন সমস্যার জন্য দায়ী।


চুল পড়ার জন্য ডিএইচটি হরমোন দায়ী। পুরুষদের চুল সামনের দিকে পড়ে টাকে পরিণত হয় এবং মহিলাদের পুরো মাথার চুলই এককভাবে পড়ে এবং পাতলা হয়ে যায়। চুল পড়ার রাসায়নিক কারণ খুবই জটিল।

চুল পড়ার অন্যান্য কারণ
--
ইনফেকশনজনিত যেমন-ব্যাকটেরিয়াঃ পায়োজেনিক, টিউবারকুলসিস; ফ্যাঙ্গাসঃ কেরিওন ভাইরাসঃ হারপিস ইনফেকশন; প্রোটোজোয়ারঃ লিশমেনিয়া।
--
শারীরিক ইনজুরিঃ কেমিক্যাল, পুড়ে যাওয়া।
--
মাথার ত্বকের রোগ যেমন-লুপার ইরায়থমেটাস লাইকেন প্লানাস।
--
এছাড়া যেসব পরিবার অ্যাজমা, থাইরয়েড রোগ, শ্বেতী, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, প্যারনেসিয়াস অ্যানিমিয়া রোগে আক্রান্ত সেসব পরিবারের লোকজনের মধ্যে রোগ দেখা দিতে পারে।
--
বিভিন্ন রকম ওষুধ যেমন প্রেসারের ওষুধ, ক্যানসারের ওষুধ, জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি ইত্যাদি।
--
মানসিক দুশ্চিন্তা।

নানা উপায়ে চুল পড়া রোধ করা যায়, যেমন-
চুলের যত্মঃ প্রতি একদিন অন্তর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলা দরকার। ঘন ঘন শ্যাম্পু করার ফলে চুলের গোড়ায় জমে থাকা সাবান তৈলাক্ত পদার্থ থাকে, যাতে ডিএইচটি থাকে। এই ডিএইচটি চুল ঝরে পড়াকে ত্বরান্বিত করে থাকে। চুলের স্বাস্হ্যের সঙ্গে শরীর মনের স্বাস্হ্যও অনেকাংশে জড়িত। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পরিমাণমত শাকসবজি ফল যথেষ্ট পরিমাণে খেতে হয় অর্থাৎ ভিটামিন মিনারেল সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা প্রয়োজন। এছাড়া অতিরিক্ত ডায়েট কন্ট্রোল চুল পড়ার কারণ হতে পারে।

এছাড়া যে সব ওষুধ গ্রহণের ফলে চুল ঝরে যেতে পারে সেদিকে লক্ষ্য রেখে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া উচিত।


ত্বকের সঙ্গে সঙ্গে নিয়মিত চুলের যত্ম নেয়া জরুরি। দৈনিক কিছু চুল স্বাভাবিকভাবে পড়ে যায় এবং একইভাবে কিছু চুল গজায়। কিন্তু চুল পড়া চুল গজানোর হারের সমতা যখন থাকে না তখনই চুল পাতলা হতে শুরু করে। দিনে ১০০টা চুল পড়লে তা স্বাভাবিক। অনেক রকম ইনফেকশন, বিভিন্ন রোগ, ওষুধের ব্যবহার এবং খাদ্যের ভিন্নতার কারণে সাধারণত চুল পড়ে। তবে ৯৫ ভাগ চুল পড়ার কারণ জিনগত বা বংশগত। অবস্হাকে বলা হয় অ্যানড্রোজেনিক অ্যালোপেসিয়া এবং অ্যানড্রোজেন অর্থাৎ পুরুষ হরমোন সমস্যার জন্য দায়ী।

চুল পড়ার জন্য ডিএইচটি হরমোন দায়ী। পুরুষদের চুল সামনের দিকে পড়ে টাকে পরিণত হয় এবং মহিলাদের পুরো মাথার চুলই এককভাবে পড়ে এবং পাতলা হয়ে যায়। চুল পড়ার রাসায়নিক কারণ খুবই জটিল।

চুল পড়ার অন্যান্য কারণ
--
ইনফেকশনজনিত যেমন-ব্যাকটেরিয়াঃ পায়োজেনিক, টিউবারকুলসিস; ফ্যাঙ্গাসঃ কেরিওন ভাইরাসঃ হারপিস ইনফেকশন; প্রোটোজোয়ারঃ লিশমেনিয়া।
--
শারীরিক ইনজুরিঃ কেমিক্যাল, পুড়ে যাওয়া।
--
মাথার ত্বকের রোগ যেমন-লুপার ইরায়থমেটাস লাইকেন প্লানাস।
--
এছাড়া যেসব পরিবার অ্যাজমা, থাইরয়েড রোগ, শ্বেতী, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, প্যারনেসিয়াস অ্যানিমিয়া রোগে আক্রান্ত সেসব পরিবারের লোকজনের মধ্যে রোগ দেখা দিতে পারে।
--
বিভিন্ন রকম ওষুধ যেমন প্রেসারের ওষুধ, ক্যানসারের ওষুধ, জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি ইত্যাদি।
--
মানসিক দুশ্চিন্তা।

নানা উপায়ে চুল পড়া রোধ করা যায়, যেমন-
চুলের যত্মঃ প্রতি একদিন অন্তর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলা দরকার। ঘন ঘন শ্যাম্পু করার ফলে চুলের গোড়ায় জমে থাকা সাবান তৈলাক্ত পদার্থ থাকে, যাতে ডিএইচটি থাকে। এই ডিএইচটি চুল ঝরে পড়াকে ত্বরান্বিত করে থাকে। চুলের স্বাস্হ্যের সঙ্গে শরীর মনের স্বাস্হ্যও অনেকাংশে জড়িত। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পরিমাণমত শাকসবজি ফল যথেষ্ট পরিমাণে খেতে হয় অর্থাৎ ভিটামিন মিনারেল সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা প্রয়োজন। এছাড়া অতিরিক্ত ডায়েট কন্ট্রোল চুল পড়ার কারণ হতে পারে।

এছাড়া যে সব ওষুধ গ্রহণের ফলে চুল ঝরে যেতে পারে সেদিকে লক্ষ্য রেখে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া উচিত।


ডা: মোহাম্মদ শওকত হায়দার
আমার দেশ, ১৮ নভেম্বর ২০০৮।

0 comments:

Post a Comment

 
Design by Free WordPress Themes | Bloggerized by Lasantha - Premium Blogger Themes | cheap international calls