Worldwide Interoperability for Microwave Access. Wimax হচ্ছে ডিজিটাল ওয়ারলেস কমুনিকেশন সিসটেম।এটা চতুর্থ প্রজন্মের টেকনোলজি। পৃথিবীজুড়ে মাইক্রোওয়েভে তার/তারবিহীন পদ্ধতির সাহায্যে দ্রুতগতিতে তথ্য আদান-প্রদানের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি।
technology
টাওয়ারগুলো শক্তিশালী হবার ফলে, অল্প সংখ্যক টাওয়ার দিয়ে এটার নেটওয়ার্ক তৈরী করা যায়।অত্যন্ত কম দামে ও সময়ে মান-সম্মত ইন্টারনেট সরবারাহ করা যায়। টাওয়ারগুলো প্রায় ৩০ কিমি দূর থেকে করতে ব্রডব্যান্ড সার্ভিস দিতে পারে। তারবিহীন অবস্থায় এর স্পীড হতে পারে ৫০-৭০ mbps । তার দিয়েও এটা ব্যবহার করা যায়। ইন্টারনেটের গতি হবে সর্বনিম্ন ১২৮ কেবিপিএস, যা ডায়ালআপ গতির চেয়ে ৪২ বার বেশি এবং কেবল ব্রডব্যান্ডের ১০ গুণ বেশি। সাশ্রয়ী এই প্রযুক্তি প্রয়োগে কোনো ফোন লাইন অথবা সফটওয়্যার প্রয়োজন হবে না।
Wimax দিয়ে কি করা যায় ?
Internet:- ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য এখানে একটা মডেম লাগবে । বাংলা-লায়নের দেয়া ঘোষনা অনুযায়ী এই মডেমের দাম ৩০০০ টাকা। তবে প্রথম পরীক্ষামূলক চলার সময় ৩ মাস ফ্রি দেয়া হবে। বর্তমানে আমরা জিপির ব্রাউজিং স্পীড পাই ৩-৫ kpbs আর download পাই ১৫-২০ kpbs । wimax এর স্পীড জিপির চেয়ে প্রায় ৫ গুন বেশী। কিন্তু অনেক isp ব্রডব্রান্ড ব্যবহারকারীlদের এর চেয়ে অনেক বেশী দিচ্ছেন। কিন্তু কোন আইএসপিরিই স্পীড সবসময় এক থাকে না। কেউ মনে করতে পারেন wimax এর প্রয়োজন নাই । কিন্তু তারের কানেকশন মূলত: নিশ্চয়তাবিহীন। তারের মাধ্যমে যে ব্যান্ডউইথ আসে, এথেকে কিছু সিসটেম লস হয়। এছাড়াও তারের চেয়ে wimax দ্রুতগতি সম্পন্ন । isp দের তারের দাম আর একটা কর্মচারী রাখা বাড়তি খরচ। bandwith এর দাম সবার জন্যই এক। কাজেই পরবর্তীতে সবাই মনে হয় wimax ব্যবহার শুরু করবে। তবে স্পীড কম থাকলেও জিপির কানেকশন বাধাহীন।
wimax সবোর্চ্চ ক্যাপাসিটিতে যাবার পরে (70 mbps) হয়তো তারের ব্যবহার আবার শুরু হতে পারে। তবে ঐ অবস্থায় যেতে প্রচুর সময় লাগবে। এগুলো অনুমান মাত্র।
Ip radio :- internet ভিত্তিক রেডিও ।
Ip phone:- সাধারন ভাবে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে ইন্টারনেটের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু wimax ভিত্তিক ফোনগুলোতে অবশ্যই ইন্টারনেট লাগবে। ইন্টারনেট ছাড়া এগুলো সচল হবে না। আমাদের ব্যবহার করা প্রচলিত gsm/cdma প্রযুক্তি থেকে সম্পূর্ন আলাদা এই প্রযুক্তি। তবে cdma এর মত প্রচুর পরিমান ও বিভিন্ন ধরনের মোবাইল ফোনের অভাবে মোবাইল ফোনের প্রতিযেগিতায় এই technology এর পিছিয়ে পড়ার সম্ভাবনা আছে। এই ফোন দিয়ে পৃথিবীর যেকোন দেশে বিনা টাকায় কথা বলা যাবে। দুপক্ষই পরস্পরের জীবন্ত ছবি দেখতে পাবে। এছাড়া মোবাইল দিয়ে যাকিছু প্রয়োজন সব করা যাবে। প্রচলিত মোবাইলে থ্রিজি দিলেও এগুলো করা যাবে। সব ক্ষেত্রেই স্পীড সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখবে। তবে দেখার বিষয়, কোথায় বেশী সুবিধা !
Video conference:- বিদেশে কিংবা দূরে অবষ্থানরত কারো সাথে কমপিউটারে ভিডিও কনফারেন্স করার জন্য wimax কম্পানীর শুরুতে দেয়া 128 kbps স্পীড দিয়ে ভাল ভাবে হবে না। এই স্পীড দিয়ে করতে গেলে এটা একমুখী হয়ে যাবে । অর্থাৎ একজন বললে, আরেক জনকে চুপ থাকতে হবে। কমপক্ষে 256 kpbs থাকলে তা হবে উভয়মূখী।
Cable tv :- আমরা বর্তমানে যেভাবে cable tv দেখছি , wimax মডেম দিয়ে টিভিতে ঠিক সেভাবে cable tv দেখা যাবে। এটা হলে , এক্ষেত্রে তারের বিদায় নেবার সম্ভাবনা বেশী।
Vehicle tracking:-
Office asst :- অফিস-আদালতে আইপি পিএবিএক্স, এটিএম সংযোগ, গোপনীয় ও সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে নিরাপদভাবে ডাটা আদান-প্রদান করা যাবে। এ প্রযুক্তির সাহায্যে চলবে কল সেন্টার ব্যবসা। এর ফলে নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। দেশে থেকেই উপার্জন করা যাবে হাজার কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা।
বিশেষ:- নোটবুক, পিডিএসহ দ্রুতগামী গাড়ীতেও ব্যবহার করা যায়। ওয়াইম্যাক্স প্রযুক্তির সাহায্যে দেশের দুর্গম ও প্রত্যন্ত পল্লী অঞ্চলে স্বল্প সময়ের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করা যাবে। বর্তমানে দেশে যে প্রচুর পরিমান bandwith জমা আছে , একমাত্র wimax দিয়েই সেটা দ্রুত গতিতে ,কম খরচে আর ভালভাবে ব্যবহার করা সম্ভব ।
Wimax vs gsm/3g
এই ২টি প্রযুক্তির ২টাই কমপিউটার/মোবাইলে ব্যবহার করা যায়।তবে wimax, 3g থেকে ১৪গুন বেশী দ্রুত গতির। এতটুকু ধারনা করা যায় , কমপিউটারে wimax আর mobile এর ক্ষেত্রে 3g অগ্রগামী। corporate গুলোতে wimax এর ব্যবসা চলবে। মোবাইলের মাধ্যমে সাধারন ব্যবহারকারীদের হাতে থাকবে 3g। বাংলা-লায়নের মালিক জনাব মান্নান বলেছেন , wimax দিয়ে সমস্ত কাজ করা যায় । কাজেই 3g দিবার কোন প্রয়োজন নাই। world gsm association এবং বাংলাদেশের মোবাইল কম্পানীসমূহ উত্তরে বলেছেন , 3g দিয়ে এই সমস্ত কাজ আরো নিখুত ভাবে করা সম্ভব। এধরনের বক্তব্য দুটি প্রযুক্তির প্রতিযোগিতা স্পষ্ট করে তুলেছে।
long term evolution
এটা হচ্ছে থ্রিজির পরের ভাসার্ন , যা প্রচন্ড শক্তিশালী। ডাটা ট্রান্সফারের দিক থেকে wi-max এর সাখে এর তুলনা চলে। কমপিউটার দিয়ে যা করা সম্ভব সেল-ফোনেই তা করা সম্ভব হবে, যদি lte চালু করা হয়।
আমাদের দেশে দ্রুত থ্রিজির টেন্ডার হবে। থ্রিজির পরিবর্তে এটার টেন্ডার করার জন্য সরকারকে বলা উচিৎ। যদিও এরিকসন থ্রিজির সমস্ত পরীক্ষা শেষ করে দিয়েছে। তবে সরকার চাইলে সবই সম্ভব।
প্রসারতা
বিশ্বের ১১০টি দেশে ৩০০ অপারেটর এ প্রযুক্তি পরিচালনা করছে। যুক্তরাষ্ট্রে মোবাইল ওয়াইম্যাক্স সার্ভিসের গ্রাহক গত বছরের শেষে ১৫০ মিলিয়নে পৌঁছেছে।
Btrc চেয়ারম্যানের বক্তব্য
২১৫ কোটি ওয়াইম্যাক্সের লাইসেন্স প্রদান সম্পর্কে প্রাক্তন বিটিআরসি
technology
টাওয়ারগুলো শক্তিশালী হবার ফলে, অল্প সংখ্যক টাওয়ার দিয়ে এটার নেটওয়ার্ক তৈরী করা যায়।অত্যন্ত কম দামে ও সময়ে মান-সম্মত ইন্টারনেট সরবারাহ করা যায়। টাওয়ারগুলো প্রায় ৩০ কিমি দূর থেকে করতে ব্রডব্যান্ড সার্ভিস দিতে পারে। তারবিহীন অবস্থায় এর স্পীড হতে পারে ৫০-৭০ mbps । তার দিয়েও এটা ব্যবহার করা যায়। ইন্টারনেটের গতি হবে সর্বনিম্ন ১২৮ কেবিপিএস, যা ডায়ালআপ গতির চেয়ে ৪২ বার বেশি এবং কেবল ব্রডব্যান্ডের ১০ গুণ বেশি। সাশ্রয়ী এই প্রযুক্তি প্রয়োগে কোনো ফোন লাইন অথবা সফটওয়্যার প্রয়োজন হবে না।
Wimax দিয়ে কি করা যায় ?
Internet:- ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য এখানে একটা মডেম লাগবে । বাংলা-লায়নের দেয়া ঘোষনা অনুযায়ী এই মডেমের দাম ৩০০০ টাকা। তবে প্রথম পরীক্ষামূলক চলার সময় ৩ মাস ফ্রি দেয়া হবে। বর্তমানে আমরা জিপির ব্রাউজিং স্পীড পাই ৩-৫ kpbs আর download পাই ১৫-২০ kpbs । wimax এর স্পীড জিপির চেয়ে প্রায় ৫ গুন বেশী। কিন্তু অনেক isp ব্রডব্রান্ড ব্যবহারকারীlদের এর চেয়ে অনেক বেশী দিচ্ছেন। কিন্তু কোন আইএসপিরিই স্পীড সবসময় এক থাকে না। কেউ মনে করতে পারেন wimax এর প্রয়োজন নাই । কিন্তু তারের কানেকশন মূলত: নিশ্চয়তাবিহীন। তারের মাধ্যমে যে ব্যান্ডউইথ আসে, এথেকে কিছু সিসটেম লস হয়। এছাড়াও তারের চেয়ে wimax দ্রুতগতি সম্পন্ন । isp দের তারের দাম আর একটা কর্মচারী রাখা বাড়তি খরচ। bandwith এর দাম সবার জন্যই এক। কাজেই পরবর্তীতে সবাই মনে হয় wimax ব্যবহার শুরু করবে। তবে স্পীড কম থাকলেও জিপির কানেকশন বাধাহীন।
wimax সবোর্চ্চ ক্যাপাসিটিতে যাবার পরে (70 mbps) হয়তো তারের ব্যবহার আবার শুরু হতে পারে। তবে ঐ অবস্থায় যেতে প্রচুর সময় লাগবে। এগুলো অনুমান মাত্র।
Ip radio :- internet ভিত্তিক রেডিও ।
Ip phone:- সাধারন ভাবে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে ইন্টারনেটের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু wimax ভিত্তিক ফোনগুলোতে অবশ্যই ইন্টারনেট লাগবে। ইন্টারনেট ছাড়া এগুলো সচল হবে না। আমাদের ব্যবহার করা প্রচলিত gsm/cdma প্রযুক্তি থেকে সম্পূর্ন আলাদা এই প্রযুক্তি। তবে cdma এর মত প্রচুর পরিমান ও বিভিন্ন ধরনের মোবাইল ফোনের অভাবে মোবাইল ফোনের প্রতিযেগিতায় এই technology এর পিছিয়ে পড়ার সম্ভাবনা আছে। এই ফোন দিয়ে পৃথিবীর যেকোন দেশে বিনা টাকায় কথা বলা যাবে। দুপক্ষই পরস্পরের জীবন্ত ছবি দেখতে পাবে। এছাড়া মোবাইল দিয়ে যাকিছু প্রয়োজন সব করা যাবে। প্রচলিত মোবাইলে থ্রিজি দিলেও এগুলো করা যাবে। সব ক্ষেত্রেই স্পীড সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখবে। তবে দেখার বিষয়, কোথায় বেশী সুবিধা !
Video conference:- বিদেশে কিংবা দূরে অবষ্থানরত কারো সাথে কমপিউটারে ভিডিও কনফারেন্স করার জন্য wimax কম্পানীর শুরুতে দেয়া 128 kbps স্পীড দিয়ে ভাল ভাবে হবে না। এই স্পীড দিয়ে করতে গেলে এটা একমুখী হয়ে যাবে । অর্থাৎ একজন বললে, আরেক জনকে চুপ থাকতে হবে। কমপক্ষে 256 kpbs থাকলে তা হবে উভয়মূখী।
Cable tv :- আমরা বর্তমানে যেভাবে cable tv দেখছি , wimax মডেম দিয়ে টিভিতে ঠিক সেভাবে cable tv দেখা যাবে। এটা হলে , এক্ষেত্রে তারের বিদায় নেবার সম্ভাবনা বেশী।
Vehicle tracking:-
Office asst :- অফিস-আদালতে আইপি পিএবিএক্স, এটিএম সংযোগ, গোপনীয় ও সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে নিরাপদভাবে ডাটা আদান-প্রদান করা যাবে। এ প্রযুক্তির সাহায্যে চলবে কল সেন্টার ব্যবসা। এর ফলে নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। দেশে থেকেই উপার্জন করা যাবে হাজার কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা।
বিশেষ:- নোটবুক, পিডিএসহ দ্রুতগামী গাড়ীতেও ব্যবহার করা যায়। ওয়াইম্যাক্স প্রযুক্তির সাহায্যে দেশের দুর্গম ও প্রত্যন্ত পল্লী অঞ্চলে স্বল্প সময়ের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করা যাবে। বর্তমানে দেশে যে প্রচুর পরিমান bandwith জমা আছে , একমাত্র wimax দিয়েই সেটা দ্রুত গতিতে ,কম খরচে আর ভালভাবে ব্যবহার করা সম্ভব ।
Wimax vs gsm/3g
এই ২টি প্রযুক্তির ২টাই কমপিউটার/মোবাইলে ব্যবহার করা যায়।তবে wimax, 3g থেকে ১৪গুন বেশী দ্রুত গতির। এতটুকু ধারনা করা যায় , কমপিউটারে wimax আর mobile এর ক্ষেত্রে 3g অগ্রগামী। corporate গুলোতে wimax এর ব্যবসা চলবে। মোবাইলের মাধ্যমে সাধারন ব্যবহারকারীদের হাতে থাকবে 3g। বাংলা-লায়নের মালিক জনাব মান্নান বলেছেন , wimax দিয়ে সমস্ত কাজ করা যায় । কাজেই 3g দিবার কোন প্রয়োজন নাই। world gsm association এবং বাংলাদেশের মোবাইল কম্পানীসমূহ উত্তরে বলেছেন , 3g দিয়ে এই সমস্ত কাজ আরো নিখুত ভাবে করা সম্ভব। এধরনের বক্তব্য দুটি প্রযুক্তির প্রতিযোগিতা স্পষ্ট করে তুলেছে।
long term evolution
এটা হচ্ছে থ্রিজির পরের ভাসার্ন , যা প্রচন্ড শক্তিশালী। ডাটা ট্রান্সফারের দিক থেকে wi-max এর সাখে এর তুলনা চলে। কমপিউটার দিয়ে যা করা সম্ভব সেল-ফোনেই তা করা সম্ভব হবে, যদি lte চালু করা হয়।
আমাদের দেশে দ্রুত থ্রিজির টেন্ডার হবে। থ্রিজির পরিবর্তে এটার টেন্ডার করার জন্য সরকারকে বলা উচিৎ। যদিও এরিকসন থ্রিজির সমস্ত পরীক্ষা শেষ করে দিয়েছে। তবে সরকার চাইলে সবই সম্ভব।
প্রসারতা
বিশ্বের ১১০টি দেশে ৩০০ অপারেটর এ প্রযুক্তি পরিচালনা করছে। যুক্তরাষ্ট্রে মোবাইল ওয়াইম্যাক্স সার্ভিসের গ্রাহক গত বছরের শেষে ১৫০ মিলিয়নে পৌঁছেছে।
Btrc চেয়ারম্যানের বক্তব্য
২১৫ কোটি ওয়াইম্যাক্সের লাইসেন্স প্রদান সম্পর্কে প্রাক্তন বিটিআরসি
0 comments:
Post a Comment